আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বিচার দিবসের স্বপক্ষে নৈতিক যুক্তি তুলে ধরেন। বিচার দিবসের স্বপক্ষে নৈতিক যুক্তি কী? পৃথিবীর এই জীবন মজ্জাগতভাবে অন্যায্য। যদি কোনো বিচার দিবস না থাকে তাহলে আল্লাহ যে নিখুঁত ন্যায় বিচারক তার কোনো প্রমান পাওয়া যাচ্ছে না। এই যুক্তিটি আল্লাহ কুরআনে ব্যবহার করেছেন। দুনিয়াতে যেহেতু ন্যায় বিচার পাওয়া যায় না, তাহলে তোমরা কিভাবে বিচার দিবসকে অস্বীকার করো?
আর আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লা অন্যায় অবিচারকে বিনা শাস্তিতে পার পেতে দিবেন না। তাই, কুরআন বিচার দিবসের অস্তিত্বের স্বপক্ষে এভাবে নৈতিক যুক্তি তুলে ধরে।
আর পাশ্চাত্যের দার্শনিকরা সাম্প্রতিক সময়ে এসে এই যুক্তি নিয়ে কথা বলা শুরু করেছেন। আল্লাহ ভালো জানেন, হয়তো তারা কুরআন থেকে এটা শিখেছেন। এরপর তারা এই যুক্তির আলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আল্লাহর অস্তিস্ত্ব প্রমানের চেষ্টা করেছেন।
আমাদের জন্য এই যুক্তিটি কুরআনে প্রদান করা হয়েছে। এই বিষয়ে বহু আয়াত রয়েছে।
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Abdul Halim Rasel
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟